Tuesday, 5 February 2019

বিনা পয়সায় না গান গাওয়ার জন্য সরকার ব্যান করেছিল কিশোর কুমার কে

    বিনা পয়সায় না গান গাওয়ার জন্য      
    সরকার ব্যান করেছিল কিশোর কুমার কে  
       





একমাত্র গায়ক যাকে শেষ করার জন্য তাঁর ই দেশের নেতা ও পলিটিকাল পার্টি উঠে পরে লেগেছিল।।একমাত্র গায়ক যার সরকারের থেকে কোনো সম্মান পায়নি।।আয়কর দপ্তর তাঁর পেছনে পরে যায়।।রেডিও তে তাঁর গান বন্ধ করে দেওয়া হয়, তাঁকে কোন সিনেমার গান না গাইতে দেওয়ার জন্য ছবির পরিচালক থেকে শুরু করে সঙ্গিত পরিচালক এবং মিউসিকাল কোম্পানি সবাই কে বলা হয় কিশোর কুমারকে নিলে সেই সিনেমা ও তার গান ব্যান করে দেওয়া হবে।।তা কি ছিল কিশোর কুমার এর অপরাধ ??তখনকার একটি বিশেষ পলিটিকাল পার্টির নেত্রীর ছোট ছেলে তাঁকে বলে বিনা পয়সায় তাদের পার্টির অনুষ্ঠানে তাঁকে গান গাইতে হবে!!!কিশোর কুমার বলে ছিল আমি বিনা পয়সায় গান গাইব না।।এই ছিল তাঁর অপরাধ।।এর জন্য তাঁকে এত হেনস্থা এত অপমান সহ্য করতে হয়।।কিশোর কুমার এদেশে জন্মে ভুল করেছে।।নাহলে এত বড় একটা প্রতিভাকে এরম লাঞ্ছনা সহ্য করতে হয় না।।আজ পর্যন্ত এত সরকার এসছে কিন্তু কিশোর কুমার এর প্রাপ্য সম্মান সে পায়নি।।কারুর সমর্থন সে পায়নি যে তাঁর জন্য লরাই করবে।।ভগবান ছাড়া এটা সম্ভব হয় না।।লড়াই করে দেখিয়ে দিয়েছিল যে হ্যাঁ আমি কিশোর কুমার।।এমন কোন গায়ক দেখিয়ে দিন কেউ যে এখনকার পিক্‌ ফর্মে থাকা কোন হিরোকে বলবে যে আমি তোমার জন্য গান গাইব না ,কিশোর কুমার এর সেই ক্ষমতা ছিল তাই পিক্‌ ফর্মে থাকা আমিতাভ , জিতেন্দ্র , আর মিঠুন এর জন্য নিজের কণ্ঠ আর দেবেন না বলেছিলন।। বেঁচে থাকতে তাঁর স্ত্রী লিনা চান্দভারকার কে বলেছিলেন আমি যখন থাকবনা তখন দেখো লোকে কেমন খুঁজছে আমায়!!আমার কণ্ঠের ঝলক কারুর গলায় পেলে তাঁকে নিয়ে লোকে পাগল হয়ে যাবে কিন্তু আমায় পাবে না।। ঠিক তাই কিশোর কুমার এর মৃত্যুর পর এল কুমার সানু , যার কন্ঠে কিশোর কুমার এর একটু ঝলক পেয়ে তাঁকে নিয়ে কত নাচানাচি।।বিশ্বে এরম কোন গায়ক কেউ দেখাক যার কণ্ঠের জন্য সুপারস্টার বা মেঘাস্টার এর জন্ম হয়েছে ??হলে ও কজন ??কিশোর কুমার এর কন্ঠে রাজেশ খান্না রোম্যান্টিক হিরো, অমিতাভ এর জন্য সেই ভারি আওয়াজ (যাকে হিন্দিতে বলে SHER KI AWAZ),দেবআনান্দ, জিতেন্দ্র,বিনোদ খান্না , মিথুন চক্র বর্তী, রিশি কাপুর , শশী কাপুর , ধরমেন্দ্র ( ধরমেন্দ্র র লিপে কিশোর কুমার এর গান অন্য গায়ক দের থেকে ও বেশি হিট), সুনিল দত্ত , সঞ্জয় দত্ত , সানি দেওয়াল আর কত স্টার এর জন্ম দিয়েছে ...।এই রেকর্ড আর কারুর নেই।।আজকাল কার প্রজন্ম কিশোর কুমার এর ই গান শুনছে ...।যত গান রিমিক্স হছছে তার মধ্যে ৯০ % কিশোর কুমারের।।এত কিছুর পরেও আমাদের দেশের সরকার এর ঘুম ভাংবেনা... সত্যি কথা বলতে কিশোর কুমার এর কোন সরকারি সম্মান লাগেনা।।কারন যত দিন গানের জগত আছে তত দিন কিশোর কুমার এর নাম সবার থেকে অপরে থাকবে... ১ থেকে ১০০০০০০ পর্যন্ত রয়েছে শুধু কিশোর কুমার।।তার পর বাকিরা।।
শুধু গান নয় কিশোর কুমার অভিনেতা ও ছিলেন , ছবি পরিচালক ও ছিলেন , সঙ্গীত পরিচালক ও ছিলেন , গানের কথা ও লিখতেন ......।বলুন তো এই প্রতিভা আর কোথায় আছে ?? নেই আর হবেও না.........

Monday, 4 February 2019

উড়িষ্যাতে রয়েছে আরও এক কাশ্মীর পাহাড় দিয়ে ঘেরা

 উড়িষ্যাতে রয়েছে আরও এক কাশ্মীর পাহাড় দিয়ে ঘেরা - ;






দারিংবাড়ি উড়িষ্যা রাজ্যের কন্ধমাল জেলার একটি উল্লেখযোগ্য শৈলশহর, মনোরম আবহাওয়ার আকর্ষণীয় শৈলময় পরিবেশের জন্য একে উড়িষ্যার কাশ্মীর বলা হয়ে থাকে। উড়িষ্যার কন্ধমাল জেলায় এই পার্বত্যময় জায়গাটি সমুদ্রপৃষ্ট থেকে ৯১৫ মিটার উচ্চতায় অবস্থান করছে। পূর্বঘাট পর্বতশ্রেণির বিভিন্ন শৃঙ্গগুলি উঁচুনিচু তরঙ্গায়িত ছন্দে শহরটিকে ঘিরে আছে। অপূর্ব নৈসর্গিক পরিমণ্ডল স্থানটিকে স্বর্গীয় মাধুর্য দান করেছে। এর চতুর্দিকে কোথাও পাইন জঙ্গল, কোথাও নিবিড় শালবন, কফি বাগিচা বা সবুজ উপত্যকা যেন প্রকৃতি প্রেমিক পর্যটকদের হাতছানি দিচ্ছে । পাশাপাশি আছে ঘন রেন ফরেস্ট আর বন্য জীবজন্তুর আনাগোনা। শীতের দিনে এখানে যথেষ্ট ঠাণ্ডা পড়ে, এখনও পর্যন্ত সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নথি অনুযায়ী -0.৫ ডিগ্রী সেণ্টিগ্রেড। শীতের দিনে কোনো কোনো সময় ঘাসের ডগায় বরফ জমে থাকতে দেখা যায়। বছরের যে কোন সময়ে যাওয়া যায়, তবে অক্টোবর থেকে মে মাস পর্যন্ত উপযুক্ত সময় দারিংবাড়ি যাবার। 











পাহাড়-নদী-ঝরনায় ঝলমলে একটা গ্রাম। তার উপর শীতকালের বাড়তি পাওনা বরফ! কফি ক্ষেত, পাইন জঙ্গল আর মশলার বাগান মিলিয়ে ভরপুর সৌন্দর্যে মোড়া দারিংবাড়ি। আরেকটা আকর্ষণ, পাখিরালয়। বিভিন্ন ধরনের পাখি আর প্রজাপতির জন্য এখানকার স্যাংচুয়ারিগুলো বিখ্যাত। তবে দারিংবাড়ির সবচেয়ে আকর্ষণীয় জায়গা হিল ভিউ পার্ক। সমুদ্র সমতল থেকে প্রায় তিন হাজার ফুট উঁচু হিল ভিউ পার্কে উঠলে গোটা গ্রামটাই দেখা যায়। পাহাড়ের গা বেয়ে নেমে এসেছে ডোলুরি নদী। ফুলবনি থেকে ১৫ কিলোমিটার দূরে পুটুডি ওয়াটার ফল্‌সের ধার পিকনিক করার হটস্পট! কাছেই রয়েছে দাশিংবাড়ি ফল্‌সও।


ব্রিটিশ আমলে দারিং সাহেবের বাংলো ছিল এই জায়গায়। সেখান থেকেই দারিংবাড়ি নামকরণ বলে মনে করা হয়। নানারকম মশলার বাগান রয়েছে দারিংবাড়িতে। স্পাইস অ্যান্ড হার্বাল গার্ডেনগুলো ঘুরে দেখতে মন্দ লাগবে না। ১৬ লক্ষ একরেরও বেশি জায়গা জুড়ে থাকা বেলঘর স্যাংচুয়ারিতে দেখা পাবেন বিরল প্রজাতির পাখি আর প্রজাপতির। কপাল ভাল থাকলে মিলতে পারে হাতির দেখাও। জঙ্গল ভালবাসেন যাঁরা, দারিংবাড়ির জঙ্গলে ঘুরে আসাটা তাঁদের অবশ্য কর্তব্য। শীতকালে ভোরের দিকে তাপমাত্রা হিমাঙ্কের নীচে নেমে গেলে শিশির জমে গিয়ে বরফ জমে যায়। ঘন জঙ্গলে এ জিনিস দেখার মতো! জঙ্গল আর পূর্বঘাট পর্বতমালার মাঝে ছড়িয়ে আছে অনেকটা ঢালু উপত্যকা। কাশ্মীর ভ্যালির সঙ্গে মিল আছে বইকী! দারিংবাড়ি থেকে পায়ে হেঁটে ঘুরে দেখুন আদিবাসী গ্রামগুলো। পুরো কন্ধমাল জেলাতেই ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে ডোঙ্গরিয়া আর কুটিয়া খোন্দ উপজাতিদের গ্রাম। ভারতীয় উপমহাদেশের প্রাচীনতম উপজাতিগুলোর মধ্যে অন্যতম এঁরা। প্রকৃতি এখানে দু’হাত ভরে দিতে কসুর করেনি। দারিংবাড়ি সামার ক্যাম্প হিসেবে পর্যটকদের মধ্যে যে রকম জনপ্রিয়, শীতকালেও বহু মানুষ ভিড় জমান জায়গাটায়।
কীভাবে যাবেন:  ভুবনেশ্বর থেকে দারিংবাড়ির দূরত্ব প্রায় ২৫০ কিলোমিটার। ব্রহ্মপুর থেকেও যাওয়া যায়, ১২০ কিলোমিটার দূর। স্টেশনে নেমে গাড়ি নিতে হবে। কাছাকাছির মধ্যে ফুলবনি, বালিগুদা কিংবা উদয়গিরি থেকেও দারিংবাড়ির পৌঁছে যেতে পারেন।

কোথায় থাকবেন: যাওয়ার সেরা সময় অক্টোবর থেকে মে মাস পর্যন্ত। তবে সারা বছরই পর্যটকদের আনাগোনা লেগে থাকে। হোটেল ইউটোপিয়া কিংবা ডিয়ার ইকো হোমে থাকতে পারেন। এছাড়া পিডব্লিউডি’র বাংলোয় থাকার বন্দোবস্ত হতে পারে, বালিগুদার ডিভিশনাল ফরেস্ট অফিসারের সঙ্গে কথা বলে। ফুলবনিতে থাকতে পারেন সার্কিট হাউজ বা হোটেলে।

Kishore Da Sang Some Superb Songs For Sapan-Jagmohan

Kishore Da Sang Some Superb Songs For Sapan-Jagmohan -;







Sapan–Jagmohan, consisting of Sapan Sengupta and Jagmohan Bakshi, were a music director duo who were active in the Hindi film industry in the 1970s. Both of them started their careers as singers in Salil Chowdhury’s Bombay Youth Choir and as chorus singers in Hindi films.They made their debut as composers at around the same time that RD Burman did but unlike Burman, they never really got a big break. Their career remained confined to B-grade movies and their career petered out by the mid 1980s. Sapan–Jagmohan may not have made it to the big league but they did compose a few memorable songs. 

1. Hum Hain Jahan - Call Girl 1974

2. Ulfat Mein Zamane Ki Har - Call Girl 1974

3. Dil Kisi Ko Jo Diya Na Ho - Do Number Ke Ameer 1974

4. Jhilmil Sitaron Se - Amber 1985

5.  Dekha Jo Maine Chehera Tumhara -  Amber 1985

6.  Mere Jeevan Kuch Kaam Na Aya - Mera Jeevan

7.  Yeh Mahefil Yunhi Sajegi - Aaj Ki Radha 

8.  Ab Aur Na Mujhse Sharmao - Siskyan 

9.  Dhole Jete Jete - Lal Kothi 

10. Aha Keno Porer Sona - Prohori 



Kishore Kumar holds the record for Filmfare Awards


Kishore Kumar holds the record for Filmfare Awards 



Eight wins in the category “Best Male Playback Singer”.

He won it for:
1. “Roop Tera Mastana”  1970 (Aradhana – 1969)
2. “Dil Aisa Kisi Ne”  1976 (Amanush – 1975)
3. “Khaike Paan Banaraswala” 1979 (Don – 1978)
4. “Hazaar Raahen Mud Ke Dekhi”  1981 (Thodisi Bewafaii – 1980)
5. “Pag Ghungroo Bandh”  1983 (Namak Halaal – 1982)

6. “Agar Tum Na Hote”  1984 (Agar Tum Na Hote – 1983)
7. “Manzilein Apni Jagah Hain” 1985  (Sharaabi – 1984)
8. “Saagar Kinare” 1986  (Saagar – 1985)
However it took Kishore Kumar a long time,16 years in fact after Filmfare Awards were introduced in 1954, to get his first Filmfare Award in 1970 for “Roop Tera Mastana” from ‘Aradhana’ (1969) ~ though he had acted,directed,produced and sung in movies from 1946 ! ~ he gracefully acknowledged Rajesh Khanna for resurrecting his Singing Career ~ though he sang for many heroes and for many composers,Kishore Kumar created magic with Rajesh Khanna emoting his songs on screen  and R D Burman composing the music for them
Remarkably he did not win for his Classic Songs of the Classic Movies Anand (1971), Amar Prem (1971) or Kati Patang (1973) though he was nominated for songs in the last two named ~ In all he was nominated for 27  songs, a few for the same movie or in the same year for different movies ~ for instance in 1985 four  of his songs from ‘Sharaabi’ were nominated and he won for one of them as listed above
Many of his classics such as “yeh Jeevan hai”, “zindagi ka safar”, “chingari koi bahadake” (nominated), “Kuch to log kahenge”, “Jeevan se na haar jeenewale”, ” chookar mere manko” (nominated), ” anewala pal janewala Hai”, and  “koi hota jisko pana ”  never won him the Filmfare Award.
A Much Married (Four Times ~ All Actresses ~Ruma,Madhubala,Yogita Bali,Leena Chandravarkar) Kishore Kumar  may have been eccentric and moody and even mad to many but he was a Master Singer for me and will remain my Number 1  ~ He should have won atleast 25 Filmfare Awards ! ~ But come to think ,Lead and most Popular Actor Salman Khan has yet too win his First !